মাসিকের সময় ১২ টি খাবার মহৌষধ পিরিয়ড বা মাসিক নারীর জীবনেরই স্বাভাবিক বিষয় । এই সময়টা প্রতিটি নারীর জন্য বেশ কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং । প্রায় প্রতিটা নারীকে এই সময়টিতে শারীরিক এবং মানসিক কিছু সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয় । পিরিয়ডের দিনগুলোতে রক্তক্ষরণের কারনে শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয় । এই সমস্যাগুলোর সমাধান পাওয়া সম্ভব সঠিক খাবার বেছে নেওয়ার মাধ্যমে । এ সময়ে নারী দেহের জন্য অতিরিক্ত পুষ্টি দরকার । প্রয়োজন বাড়তি কিছু খাবার গ্রহণ । এই ঘাটতি পুষিয়ে নেয়া সহ এ সময়ে নারীকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে কিছু খাবার গ্রহণ বেশ জরুরি । চলুন মাসিকের সময় মহৌষধ হিসেবে কাজ করে এমন কিছু খাবারের নাম এবং খাবারের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই - মাসিক হলে কি খাওয়া উচিত আয়রন সমৃদ্ধ খাবার পিরিয়ডের সময় আয়রন - সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া খুব জরুরী । যেসব খাবারে প্রচুর আয়রন পাওয়া যায় যেমন মাছ , মাংস , ডিম , কলিজা , কচু শাক , পুঁই শাক , ডাঁটা শাক , ফুলকপির পাতা , ছোলা শাক , ধনে পাতা...
কিলয়েডের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ======================= ডাঃ এম এইচ মোহন প্রভাষক ও বিভাগীয় প্রধান- ক্রনিক ডিজিজ বিভাগ- চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল । শরীরের কোনস্থানে আগুনে পুড়িয়া গেলে যে ঘা হয়, তাহাতে মাংস- বৃদ্ধি হইতে পারে। স্থানটি শুকাইয়া স্থলে ও রুক্ষভাবাপন্ন হইয়া ঐ ভাবেই থাকিয়া গেলে তাহাকে কিলয়েড বলে। কিন্তু বক্ষ, স্তন, কর্ণ, গ্রীবা প্রভৃতি স্থানে কোনরূপ ক্ষত বা অগ্নিদগ্ধ না হইয়াও ঐরুপ কাষ্টচর্মের ন্যায় অবস্থার সৃষ্টি হইতে পারে। ইহাই প্রকৃত কিলয়েড রোগ। চর্মে টিসুসমূহের আধিক্য হইতে এই রোগ জন্মে। পুরাতন ক্ষতের দাগের উপর যে রোগ হয় তাহাকে অপ্রকৃত (false) এবং দাগবিহীন স্বাভাবিক চর্মের উপর যে পীড়া প্রকাশ পায় তাহাকে প্রকৃত(true) কিলয়েড বা keloid বলে। সাধারণতঃ এই পীড়ায় কোন উপদ্রব থাকে না কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে উহাতে চুলকানি ও স্পর্শকাতরতা থাকিতে দেখা গিয়াছে। সাধারণতঃ ইহা বুকের অস্থিতেই জন্মে, যদিও কখন কখন মুখমণ্ডল, কর্ণ, গ্রীবা এবং শাখাসমূহেও দেখা যাইতে পারে। এই পীড়ার কারণ এখনও জানা যায় নাই। স্ত্রী-পুরুষ উভয়েরই এই পীড়া দেখা যাইতে পারে। সাধারণতঃ বয়স ২৫ হইতে ৫০ বৎসর মধ্...
লেকচারার,ডাঃ এম এইচ মোহন ............................................ বর্তমান সময়ে নারীদের বেশ আলোচিত এবং পরিচিত একটি রোগ হল ওভারিয়ান সিস্ট অথবা ডিম্বাশয়ের সিস্ট । যেকোন বয়সী নারীদের এই রোগ হতে পারে । তবে সাধারণত ৫০ বছর বয়সের মধ্যে এই রোগ দেখা দেয় । ওভারি বা ডিম্বাশয়ে পানিপূর্ণ থলেকে সিস্ট বলা হয় । নারীদের নানা ধরণের সিস্ট হতে পারে । যেমন ফাংশনাল সিস্ট , পলিসিস্টিক ( পিসিওএস ) সিস্ট , এন্ডমেট্রিওটিক সিস্ট , ডারময়েড সিস্ট এবং সিস্ট এডোনোমা । যদিও বেশিরভাগ ওভারিয়ান সিস্ট নন - ক্যান্সারিয়াস ( বিনাইন বা কম ক্ষতিকর ) প্রকৃতির হয়। তবে কিছু সিস্ট থাকে যা ক্যান্সারিয়াস ( ম্যালিগন্যান্ট ) হয়। সাধারণ কিছু লক্ষণের মাধ্যমে এই রোগ প্রকাশ পায়। শুরুতে যদি এই রোগের চিকিৎসা শুরু করা যায় , তবে তা সারিয়ে তোলা সম্ভব। সিস্ট হওয়ার সাধারণ লক্ষণগুলো আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক । ফাংশনাল সিস্ট সাধারণত বেশির ভাগ নারীর ক্ষেত্রে ফাংশনাল সিস্ট হয়ে থাকে।ওভারি থেকে ডিম না ফুটলে অ...
Comments
Post a Comment